আশেপাশে কি একটা মানুষও ছিল না তারা কি সোহাককে বাঁচাতে পারতো না?

আশেপাশে কি একটা মানুষও ছিল না তারা কি সোহাককে বাঁচাতে পারতো না?

আশেপাশে কি একটা মানুষও ছিল না তারা কি সোহাককে বাঁচাতে পারতো না?

 নিজস্ব প্রতিবেক

 ???? সোহাগ এর গ্রামের বাড়ি বরগুনা সদর উপজেলার ৭ নং ঢলুয়া ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের ইসলাম পুর বান্দর গাছিয়া তার নানা বাড়িতে আজ সকারে দাফন করা হয়।

 সোহাগের ১৪ বছর বয়সী মেয়ে সোহানা ষষ্ঠ শ্রেণিতে এবং ১১ বছর বয়সী ছেলে সোহান চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ে। সোহাগ অনেক বছর ধরে ভাঙাড়ি ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। আগে সে পলাশ নামে একজনের অধীনে কাজ করতো।

 চার-পাঁচ বছর আগে সোহাগ আলাদা ব্যবসা শুরু করেন। অনেক পরিশ্রমে তিনি সচ্ছলতার মুখ দেখেন। মহিন এর সাথে তার সম্পর্ক বন্ধুত্বের। মাঝেমধ্যে বাসায় যেতেন, খাওয়া-দাওয়া করতেন।

সর্বশেষ কিছুদিন ধরে ব্যবসার অর্ধেক ভাগ দাবি করে আসছিল স্থানীয় যুবদল নেতা "পরিচয়" দেওয়া মহিন। মেরে আবার লাশের উপর উল্লাস আর মুখের উপর বিশ্রী আঘাত। বিস্তারিত আগামীকাল পাবেন আমার পেইজে।